写真

গ্রামবাংলার ঐতিহ্যবাহী গরুর গাড়ি বিলুপ্তির পথে...


গ্রামবাংলার ঐতিহ্যবাহী গরুর গাড়ী। কালের পরিক্রমায় আধুনিকতার স্পর্শে গ্রামবাংলার ঐতিহ্যবাহী গরুর গাড়ি এখন শুধুই অতীতের স্মৃতি বহণ করে চলেছে। সুজলা-সুফলা,শষ্য,শ্যামলা খ্যাত গ্রাম বাংলার অন্যতম বাহন চলাচলের মাধ্যম জনপ্রিয় ঐতিহ্যবাহী গরুর গাড়ি আজ বিলুপ্তির পথে। নতুন নতুন প্রযুক্তির ফলে মানুষের জীবনযাত্রার উন্নয়ন ঘটছে,পক্ষান্তরে হারিয়ে যাচ্ছে অতীতের এই ঐতিহ্যবাহী গরুর গাড়ি।
গ্রামগঞ্জের আঁকাবাঁকা মেঠো পথে ধীরে ধীরে বয়ে চলা গরুর গাড়ি এখন আর চোখে পড়ে না। যা এক সময় আবহমান বাংলার ঐতিহ্যবাহী বাহন হিসেবে প্রচলিত ছিল এবং গ্রাম বাংলায় গরুর গাড়িই যোগাযোগের একমাত্র বাহন ছিল। এক সময় জনপদের এই বাহনের সরগরম অস্তিত্ব ছিল সর্বত্র কদরও ছিল গরুর গাড়ির খুব বেশি। মাত্র দুই যুগ আগেও পণ্য পরিবহন ছাড়াও বিবাহের বর-কনে বহনের বিকল্প কোন বাহন কল্পনাই করা যেত না। যেসব পরিবারে গরুর গাড়ি ছিল তাদের কদরের সিমা ছিল না। কালের পরিবর্তনের নিয়মে অ-চিরেই ক্রমশ হারিয়ে যাচ্ছে গ্রাম বাংলার ঐতিহ্যের এই গরুর গাড়ি।

       স্থান:- গোগড়া,ওন্দা,বাঁকুড়া। 
      লেখা:- ✍️সমু ভট্টাচার্য্য।
      ছবি:- ©️সমু ভট্টাচার্য্য।
দুপুর ১২:৩০টায় আমরা সেন্টমার্টিন পৌঁছাই। যেহেতু তাড়াহুড়োর ভ্রমণ তাই রুম আগে বুকিং দিতে পারিনি। শীপ থেকে নেমে রুম খোজার জন্য বের হলাম। এক পর্যায়ে ক্লান্তি স্বরে এক রিক্সাওয়ালা কে বললাম আমাদের এমন একটি রিসোর্টে নিয়া চলেন যে রিসোর্ট কম খরচে থাকা যাবে।।

বেচারা রিক্সাওয়ালা আমাদের একটা রিসোর্টে নিয়ে নিজে নিজেই রিসোর্ট ম্যানেজার এর সাথে আমাদের চুক্তি করিয়ে দিলো আমরা তিনজন ১২০০টাকার বিনিময়ে একরাত থাকতে পারবো। (যদিও ৪-৫ জন থাকার মতো একটি রুম ছিলো সেটি) বুঝতে বাকী রইলো না রিক্সাওয়ালা চালাকি করছে। তারপর আমরা রেগে যাওয়াতে রিক্সাওয়ালা বিদায় হয়ে গেলো। তারপর ১০০০টাকার বিনিময়ে রুমটি ম্যানেজ করলাম।
বিদায় দিলো শিক্ষকতা পেশা থেকে। মনে হয় না জীবনে এত কষ্ট কোন দিন পেয়েছিল।  দীর্ঘ ৮/৯ বছর এর পেশা। 😥😥😥মহান রবের কাছে প্রার্থনা করি তোরা অনেক বড় যেনো হতে পারিস। দোয়া করি তোদের জন্য।  🤲🤲🤲।
দেখতে দেখতে ১ টি বছর চলে গেলো। এখনো যখন ছাত্র ছাত্রী গুলো ফোন দিয়ে জিজ্ঞেস করে স্যার কবে আসবেন। তখন আর নিজেকে নিয়ন্ত্রণ করতে পারি না। হয়তো বর্তমান অবস্থান খুব ভালো আলহামদুলিল্লাহ।  যেটা ৫ মাসে ইনকাম করতাম এখন সেটা ১ মাসে আসে। তবুও যেনো মায়াটা এখনো আগের জায়গায় আছে। এটা অনুভব করতে পারবে। যারা এই পেশা ছেড়ে দিয়েছে।  😥😥😥😥 ভালো থাকুক সকল ছাত্র ছাত্রী গুলো আর যারা পরিবার এর জন্য এমন সুন্দর মুহুর্ত গুলো ত্যাগ করে। 

বিঃদ্রঃ  অনেক ই দেখি টিউশনি গ্রুপে খুব বাজে অভিজ্ঞতা শেয়ার করে।তাদের উদ্দেশ্য করে বলতে চাই। একটু ধয্য ধরুন।সফলতা এমনি এমনি আসে না। অনেক ই আপনাদের অনেক কিছু বলবে।কিন্তু সিদ্ধান্ত আপনাকেই নিতে হবে যে, কোনটা আপনি চান। কারো কথায়  সিদ্ধান্ত নিবেন না। পরে ক্ষতিটা আপনাদের ই হবে।